ঢাকা ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

মসজিদের ভেতরে ধর্মীয় নেতাকে হত্যা

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০১:২৮:০৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪
  • ৩০ বার পড়া হয়েছে

ভারতের রাজস্থানে মসজিদের  ভেতরে প্রবেশ করে ধর্মীয় নেতা মোহাম্মদ মাহিরকে পিটিয়ে হত্যা করেছে তিন মুখোশধারী। পুলিশ বলেছে, এ ঘটনা ঘটেছে শনিবার। ওই সময় ৩০ বছর বয়সী মোহাম্মদ মাহির রামগঞ্জের কাঞ্চননগরে মসজিদ চত্বরে ৬টি শিশুকে নিয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন এনডিটিভি। মোহাম্মদ মাহিরের বাড়ি উত্তর প্রদেশের রামপুরায়। পুলিশ বলেছে, তিনি ঘুমন্ত অবস্থায় থাকাকালে আকস্মিক সেখানে প্রবেশ করে ওই তিন ব্যক্তি। তারা মাহিরকে প্রহার করতে থাকে। এ সময় বাচ্চারা বাঁচার জন্য কান্নাকাটি শুরু করে। ফলে হামলাকারীরা তাদেরকেও হত্যার হুমকি দেয়। এ সময় তারা ওই ধর্মীয় নেতার মোবাইল ফোনও নিয়ে নেয়, যাতে শিশুরা কাউকে ফোন করতে না পারে।

হামলাকারীরা পালিয়ে যাওয়ার পর শিশুরা মসজিদ থেকে বেরিয়ে প্রতিবেশীদের ঘটনা জানায়। ফলে খবর যায় পুলিশে। ঘটনার পর কাউকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়নি পুলিশ। অভিযুক্তদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। রামগঞ্জ পুলিশ স্টেশনের ইনচার্জ রবীন্দ্র খিনচি বলেন, কী কারণে হত্যা করা হয়েছে তা জানা যায়নি। ওই এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ নিয়ে কাজ করছে পুলিশ। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০২ ধারার অধীনে একটি মামলা করা হয়েছে।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

খুলনায় স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর ফাঁসি

মসজিদের ভেতরে ধর্মীয় নেতাকে হত্যা

আপডেট সময় ০১:২৮:০৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪

ভারতের রাজস্থানে মসজিদের  ভেতরে প্রবেশ করে ধর্মীয় নেতা মোহাম্মদ মাহিরকে পিটিয়ে হত্যা করেছে তিন মুখোশধারী। পুলিশ বলেছে, এ ঘটনা ঘটেছে শনিবার। ওই সময় ৩০ বছর বয়সী মোহাম্মদ মাহির রামগঞ্জের কাঞ্চননগরে মসজিদ চত্বরে ৬টি শিশুকে নিয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন এনডিটিভি। মোহাম্মদ মাহিরের বাড়ি উত্তর প্রদেশের রামপুরায়। পুলিশ বলেছে, তিনি ঘুমন্ত অবস্থায় থাকাকালে আকস্মিক সেখানে প্রবেশ করে ওই তিন ব্যক্তি। তারা মাহিরকে প্রহার করতে থাকে। এ সময় বাচ্চারা বাঁচার জন্য কান্নাকাটি শুরু করে। ফলে হামলাকারীরা তাদেরকেও হত্যার হুমকি দেয়। এ সময় তারা ওই ধর্মীয় নেতার মোবাইল ফোনও নিয়ে নেয়, যাতে শিশুরা কাউকে ফোন করতে না পারে।

হামলাকারীরা পালিয়ে যাওয়ার পর শিশুরা মসজিদ থেকে বেরিয়ে প্রতিবেশীদের ঘটনা জানায়। ফলে খবর যায় পুলিশে। ঘটনার পর কাউকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়নি পুলিশ। অভিযুক্তদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। রামগঞ্জ পুলিশ স্টেশনের ইনচার্জ রবীন্দ্র খিনচি বলেন, কী কারণে হত্যা করা হয়েছে তা জানা যায়নি। ওই এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ নিয়ে কাজ করছে পুলিশ। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০২ ধারার অধীনে একটি মামলা করা হয়েছে।